কম্পিউটারের প্রজন্ম কয়টি ও কি কি বিস্তারিত জানুন
কম্পিউটারের প্রজন্ম কয়টি ও কি কি সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা। আজকে আমাদের হাতের কাছের ব্যবহৃত কম্পিউটার একদিনে এই পর্যন্ত আসেনি। ধাপে ধাপে কম্পিউটার এই পর্যন্ত এসে পৌঁছেছে যার মধ্যে রয়েছে চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটার। এই চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটার আমরা বর্তমানে ব্যবহার করছি।
বিভিন্ন প্রজন্মতে বিভিন্ন ধরনের কম্পিউটার ব্যবহার করা হয়েছে। সময়ের পরিবর্তনে কম্পিউটার গুলো স্বল্প মূল্যে পাওয়া যাচ্ছে। আপনি যদি কম্পিউটার প্রজন্ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চান তাহলে আর্টিকেলটি আপনার জন্য। কম্পিউটারের প্রজন্ম সম্পর্কে বিস্তারিত জানার জন্য আজকের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
ভূমিকা
বর্তমানে আমাদের কম্পিউটার ছাড়া কোন কাজ সম্পন্ন হয় না। অফিসের কাজে, ব্যবস্যা ক্ষেত্রে, স্কুল-কলেজে, বিশ্ববিদ্যালয়, শিল্পকারখানায়, খেলাধুলা ও চিত্ত বিনোদনে, ব্যক্তিগত কাজে, চিকিৎসা ক্ষেত্রে, যোগাযোগ ব্যবস্থায় দিন দিন কম্পিউটারের ব্যবহার বেরিয়ে চলেছে। বর্তমানে মানুষ কম্পিউটার যন্ত্রের উন্নয়ন সাধন করে মানব জীবনের সর্ব ক্ষেত্রে সূক্ষ্ম থেকে বৃহৎ কাজে এটিকে ব্যবহার করছে।
তাই আমাদের এই কম্পিউটার সম্পর্কে বিস্তারিত জানা প্রয়োজন। আর্টিকেলটির মাধ্যমে আপনি কম্পিউটারের প্রজন্ম কয়টি ও কি কি জানতে পারবেন। এছাড়া আর্টিক্যালটির মধ্যে প্রতিটি প্রজন্মের তৈরিকৃত কম্পিউটারের উদাহরণ দেয়া হয়েছে।
কম্পিউটার প্রজন্ম বলতে কি বুঝায়
কম্পিউটার আবিষ্কারের পর তা বিভিন্ন সময়ে পরিবর্তন হয়ে এ পর্যন্ত এসেছে। এই পরিবর্তনের ফলে কম্পিউটারের কাজের গতি ও আকৃতিগত পরিবর্তনও দ্রুত ঘটেছে। কম্পিউটারের এই পরিবর্তন ও বিকাশে এক একটি ধাপকে কম্পিউটারে এক একটি প্রজন্ম হিসাবে ধরা হয় বা কম্পিউটারের প্রজন্ম বলা হয়।
কম্পিউটার প্রজন্ম কয়টি ও কি কি
কম্পিউটারের আবিষ্কারের পর থেকে বিভিন্ন সময়ে আমূল পরিবর্তন এসেছে। এই পরিবর্তনের ধারাবাহিকতায় বজায় রেখে কম্পিউটার প্রজন্ম তৈরি হয়েছে। কম্পিউটার প্রজন্মকে এ পর্যন্ত পাঁচটি ভাগে ভাগ করা করা হয়েছে যা নিম্নরূপঃ
- প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটার (১৯৫১ সাল থেকে ১৯৫৯ সাল)
- দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার (১৯৫৯ সাল থেকে ১৯৬৫ সাল)
- তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার (১৯৬৫ সাল থেকে ১৯৭১ সাল)
- চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটার (১৯৭১ সাল থেকে বর্তমান কাল)
- পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটার (বর্তমান কাল থেকে ভবিষ্যৎ প্রজন্ম)
প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটার
১৯৫১ সাল থেকে ১৯৫৯ সাল পর্যন্ত যে কম্পিউটারগুলো উন্নতি লাভ করেছে সেগুলোকে কম্পিউটারের প্রথম প্রজন্ম বলে। এই সময় কম্পিউটারের মূল যন্ত্রাংশ ছিল বায়ুশূন্য টিউব (Vacuam Tube) এবং বায়ুশূন্য টিউবের আকার ছিল অনক বড়। এই প্রজন্মের কম্পিউটারের গতি ছিল ৩০০০ থেকে ৫০০০ Addition /Sec। প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটারগুলোর ম্যাগনেটিক ড্রাম স্মৃতিতে সামান্য তথ্য ধারণ ক্ষমতা ছিল। এই কম্পিউটার গুলোতে পাঞ্চকার্ডের সাহায্যে ইনপুট/আউটপুটের ব্যবস্থা করা হয়েছিল।
প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য কি
প্রতিটি প্রজন্মের কম্পিউটারে আলাদা আলাদা বৈশিষ্ট্য রয়েছে। প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য নিম্নরূপ
- প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটারে ভ্যাকুয়াম টিউব বিশিষ্ট ইলেকট্রনিক বর্তনী ব্যবহার করা হয়।
- এই কম্পিউটারগুলোতে চুম্বকীয় ড্রাম মেমরী ব্যবহার হয়।
- প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটার সীমিত ধারণ ক্ষমতা বিশিষ্ট হয়ে থাকে।
- এই কম্পিউটার গুলোতে পাঞ্চকার্ডের সাহায্যে ইনপুট/আউটপুটের ব্যবস্থা করা হয়েছিল।
- প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটারের প্রোগ্রামে অর্থ সূচক নির্দেশ, সংকেত বা কোড এর ব্যবহার।
- এই কম্পিউটার গুলোতে বিদ্যুৎ খরচ বেশি পড়তো।
- অতিরিক্ত তাপ উৎপন্ন হতো প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটারে।
প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটারের উদাহরণ
- UNIVAC
- IBM650
- IBM 704
- IBM 709
- Mark III ইত্যাদি।
দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার
দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারগুলো বায়ুশূন্য টিউব (Vacuam Tube) এর স্থলে ট্রানজিস্টার ব্যবহার শুরু করে। দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার ১৯৫৯ সাল থেকে ১৯৬৫ সাল পর্যন্ত সময়কে এই প্রজন্মের অন্তর্ভূক্ত করা হয়। প্রথম প্রজন্মের তুলনায় দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারগুলো আকারে ছোট এবং দামে সস্তা ছিল, কিন্তু গতি বেশি ও বিদ্যুৎ খরচ কম হতো।
এই প্রজন্মের কম্পিউটারগুলোতে উচ্চতর প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ যেমন- ফোরট্রান (Fortran), কোবল (Cobal) ইত্যাদির প্রচলন শুরু হয়। এই সকল কম্পিউটারে চৌম্বক কোর স্মৃতি ব্যবহার করা হয়।
দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য
- দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারে সর্বপ্রথম ট্রানজিস্টারের ব্যবহার শুরু হয়।
- প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটারে চুম্বিকোর ড্রাম মেমোরির ব্যবহার করা হয়েছিল কিন্তু দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারে চুম্বকীয় কোর মেমরীর ব্যবহার শুরু হয়।
- প্রজন্মের কম্পিউটার উচ্চ গতি বিশিষ্ট ইনপুট/আউটপুট সরঞ্জাম ব্যবহার করা হয়।
- প্রজন্মের কম্পিউটার থেকে দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারের আকৃতি অনেকটা সংকোচন করা হয়।
- তুলনামূলকভাবে দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারে স্বল্প বিদ্যুৎ চলনক্ষম এবং তাপ উদ্ভব হয় কম।
- গতি ও নির্ভরযোগ্যতার উন্নতি নিয়ে আসে দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারে।
দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারের উদাহরণ
- Honeywell 200
- IBM 1400
- CDC 1604
- RCA 301 ইত্যাদি।
তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার
তৃতীয় প্রজন্ম ১৯৬৫ সাল থেকে ১৯৭১ সাল পর্যন্ত সময়কে কম্পিউটারের তৃতীয় প্রজন্ম বলা হয়। মনোথিলিক ইনটিগ্রেটেড সার্কিট (MIC) ব্যবহার করে আইবিএম তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার প্রযুক্তি প্রবর্তন করে। কম্পিউটারের তৃতীয় প্রজন্মের শরু হয়েছিল আইবিএম-এর সিস্টেম ৩৬০ (System-360) কম্পিউটার মাধ্যমে।
তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারের ইন্টিগ্রেটেড সার্কিট সমন্বিত চিপ এর অভ্যন্তরেই অনেক সেমিকন্ডাক্টর বা অর্ধপরিবাহী ডায়োড, ট্রানজিস্টর এবং অন্যান্য ইলেকট্রনিক যন্ত্রাংশ থাকে। এর ফলে কম্পিউটারের প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটার ও দ্বিতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারের থেকে আকারে অনেক বেশি ছোট হয়ে আসে। কম্পিউটারের আকার ছোট হয়ে আসার কারণে এর দামও কমতে থাকে।
একই সাথে তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারের কাজের গতি, সূক্ষ্মতা ও দক্ষতা বৃদ্ধি পায়। এই সকল কম্পিউটারের আউটপুট ইউনিট হিসেবে YOU (Video Display Unity) ব্যবহার করা হয়। সেই সাথে উচ্চতর গতির প্রিন্টারের প্রচলন শুরু হয়।
তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য
- তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারে সর্বপ্রথম ইনটিগ্রেটেড সার্কিটের (IC) প্রচলন করা হয়।
- কম্পিউটারগুলোতে অর্ধ-পরিবাহী মেমরীর উদ্ভব ও ব্যবহার করা হয়।
- তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটার আকৃতিতে ছোট হওয়ায় মিনি কম্পিউটারের প্রচলন শুরু হয়।
- একই সাথে তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারে কাজের গতি বৃদ্ধি পায়।
- এই কম্পিউটার গুলোতে উচ্চতর ভাষার বহুল প্রচলন করা হয়েছিল।
- ভিডিও মনিটর ও লাইন প্রিন্টারের ব্যবহার করা হয়।
তৃতীয় প্রজন্মের কম্পিউটারের উদাহরণ
- IMB 360
- IMB370
- PDP-8
- PDP-11 ইত্যাদি।
চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটার
১৯৭১ সাল থেকে বর্তমান পর্যন্ত এই প্রজন্মের অন্তর্ভূক্ত কাল। মাইক্রোপ্রসেসরের সাহায্যে মাইক্রোকম্পিউটার তৈরি করে কম্পিউটার প্রযুক্তির জন্য এক নতুন ইতিহাসের শুভ-শুচনা করেছে। চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটার বৃহদাকার সমন্বিত (Very large Scals Integrated VLSI) বর্তনী ও অতি বৃহদাকার সমন্তি (Super Large Scale Integrated= SLSI) বর্তনী এবং অর্ধ পরিবাহী স্মৃতি (Semiconductor Memory) দিয়ে তৈরি।
এই প্রজন্মের কম্পিউটারগুলো দাম পূর্বের প্রজন্মের কম্পিউটারের থেকে কয়েক গুনে সস্তা, মাইক্রো প্রসেসর ব্যবহারের কারণে চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটার গুলো আকরে অনেক ছোট হয় । এ প্রজন্মের কম্পিউটার গুলো অত্যন্ত শক্তিশালী। কম্পিউটারের কাজের গতি কয়েকগুণ হারে বৃদ্ধি পেয়েছে। চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটার গুলোতে কিছু পরিমাণে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার করা হয়েছে। এই সকল কম্পিউটারের গতি ন্যানো সেকেন্ড পর্যায়ে পৌঁছে গেছে।
চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটারের বৈশিষ্ট্য
- বৃহদাকার সমন্বিত বর্তনী LSI, VLSI, SLSL- এর বিকাশ।
- মাইক্রোপ্রসেসর (Microprocessor) ও মাইক্রোকম্পিউটার এর বিপুল প্রসার ও ব্যবহার হয়।
- চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটার গুলো দামে সস্তা তাই সহজে ক্রয় করা সম্ভব হয়।
- এই প্রজন্মের কম্পিউটার গুলো অন্যান্য প্রজন্মের থেকে কয়েক গুনে ছোট তাই সহজে এক স্থান থেকে অন্য স্থানে স্থানান্তর ও ব্যবহার করা যায়।
- চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটার ব্যবহারে খুব কম বিদ্যুৎ খরচ হয়।
- বর্তমানে চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটার আমাদের দৈনন্দিন কাজে যেমন- চিকিৎসা, শিক্ষা, অফিস-আদালত ইত্যাদি জায়গায় বিপুল পরিমাণে ব্যবহার হয়।
- প্রোগ্রাম প্যাকেজের ব্যাপক ব্যবহার হয়েছে চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটারে।
চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটারের উদাহরণ
- IBM 3033
- HP-3000
- IBM 4341
- IBM PC ইত্যাদি।
পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটার
আজকে আমরা যে কম্পিউটার দেখতে পাই সেটা একদিনে এ পর্যন্ত আসে নাই। প্রথম প্রজন্মের কম্পিউটার থেকে ধাপে ধাপে পরিবর্তন হয়ে আজ এই পর্যন্ত এসে পৌঁছেছে। যেটি শুধুমাত্র সম্ভব হয়েছে কম্পিউটার নিয়ে যে সকল বিজ্ঞানী প্রতিনিয়ত অক্লান্ত পরিশ্রম করছেন। তাদের এই পরিশ্রমের সুফল হিসাবে আমাদের এই প্রজন্মের কম্পিউটার।
পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটারগুলো চতুর্থ প্রজন্মের কম্পিউটারগুলোর চেয়ে আকারে অনেক বেশি ছোট হয়ে যাবে এবং আরো বেশি গতিসম্পন্ন ও নিখুঁত হবে। এগুলো সেকেন্ডে ১০ থেকে ১৫০ কোটি লজিক সিন্ধান্ত নিতে পারবে। ধারণা করা হচ্ছে এই প্রজন্মের কম্পিউটারগুলো মানবীয় বৈশিষ্ট্য অর্জন করতে পারবে।
পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটার বৈশিষ্ট্য
- বহু মাইক্রোপ্রসেসর বিশিষ্ট একীভূত বর্তনী
- পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটারে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার ব্যবহার।
- কম্পিউটার বর্তনীতে অপটিক্যাল ফাইবারের ব্যবহার হয়।
- স্বয়ংক্রিয়ভাবে পঞ্চম প্রজন্মের কম্পিউটার অনুবাদ করতে পারে ।
- শ্রবণযোগ্য শব্দ দিয়ে কম্পিউটারের সাথে যোগাযোগ স্থাপন ও কমান্ড দিয়ে কাজ করানো।
- বিপুল শক্তিসম্পন্ন সুপার কম্পিউটারের উন্নয়ন।
- একই সময়ে একের অধিক প্রোগ্রামে স্বয়ংক্রিয়ভাবে কাজ করতে পারে।
- কম্পিউটারের মধ্যে শীততাপ নিয়ন্ত্রণ করার কোন ব্যবস্থা রাখার প্রয়োজন হবে না।
লেখকের মন্তব্য
বিজ্ঞানের জয় উল্লাসে মানুষ কম্পিউটারকে ব্যক্তিগত, ব্যবসায়িক ও জাতীয় জীবনে ব্যবহার করছে প্রতিনিয়ত। কেননা তৃতীয় বিশ্বের উন্নয়নশীল দেশগুলোতে আজ আধুনিক প্রযুক্তিবিদ্যার প্রবেশ অপরিহার্য। কাজেই কম্পিউটারকে আজ আর ঠেকিয়ে রাখা সম্ভব নয়। সে ক্ষেত্রে দেশের বাস্তব অবস্থাকে স্বীকার করেই এর প্রয়োগ ক্ষেত্র নির্বাচন করতে হয়।
কম্পিউটার প্রয়োগে কাজে লাগিয়ে আমাদের খুঁজে বের করতে হবে নিত্য নতুন কর্মসংস্থানের ক্ষেত্রে। শতাব্দীর এই বিস্ময়কর আবিষ্কারটি দিক নির্ণয় আমাদের পথ দেখাবে-কোন পথে আমাদের সিদ্ধি, কোন গন্তব্যে আমাদের কর্ম প্রসার দ্বারা সুনিশ্চিত।
আমার এই আর্টিকেলটি যদি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি এবং আপনার আত্মীয়-স্বজন, বন্ধুদের সাথে আমাদের এই ওয়েবসাইট সম্পর্কে শেয়ার করবেন। নিয়মিত ভিজিট করার জন্য উৎসাহ করবেন। আপনার প্রতিটা মুহূর্ত সুন্দর হোক-আসসালামু আলাইকুম
এখানে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url