নিম পাতার উপকারিতা ও ব্যবহার সম্পর্কে বিস্তারিত জানুন

নিম পাতার উপকারিতা ও ব্যবহার সম্পর্কে আমরা অনেকেই জানিনা। নিম পাতার বহু ঔষধি গুণাগুণ রয়েছে। যা আমাদের অনেকের অজানা। আজকে আর্টিকেলটির মাধ্যমে চুলের জন্য নিম পাতার ব্যবহারের উপকারিতা সম্পর্কে জানতে পারবেন। নিম পাতার সকল উপকারিতা সম্পর্কে জানতে হলে আমার এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে সম্পূর্ণ পড়ুন।

আর্টিকেলটি মধ্যে চুলকানি হলে নিম পাতার ব্যবহার কিভাবে করবেন তা জানতে পারবেন। আরও রয়েছে আমরা নিম পাতার কোন কোন অংশ ব্যবহার করতে পারব। সবকিছু একসঙ্গে বিস্তারিত জানতে আমার এই আর্টিকেলটি ধৈর্য সহকারে পড়ুন।

ভূমিকা

নিম গাছ আমাদের একটি পরিচিত গাছ। এই নিম গাছের বহু উপকারিতা রয়েছে আরও রয়েছে বিভিন্ন ঔষধি গুনাগুন। নিম গাছের সম্পূর্ণ অংশ ঔষধি গুনাগুনের ভরপুর। আমরা অনেকেই নিম গাছের উপকারিতা ও ব্যবহার সম্পর্কে সঠিক জানিনা। চুলে নিম পাতা ব্যবহারে বিভিন্ন ধরনের উপকার পাওয়া যায়।

যার মধ্যে রয়েছে চুলের বৃদ্ধি, চুলের খুশকি দূর করতে, ও উকুন দমনে নিম পাতা ব্যাপক কাজ করে। নিম পাতা খেলে বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায় যেমন এইডস, আলসার, ক্যান্সার সহ বিভিন্ন ধরনের জটিল রোগ থেকে উপসম পাওয়া যায়। আমরা ঘরোয়া পদ্ধতিতে নিম পাতা দ্বারা বিভিন্ন ধরনের উপকরণ তৈরি করতে পারি। যা এই আর্টিকেলটির মধ্যে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে।

চুলের জন্য নিম পাতার উপকারিতা

আমরা অনেকেই চুলের বিভিন্ন সমস্যায় ভুগ। নিম পাতার বিভিন্ন উপকারিতা রয়েছে যার মধ্যে চুলে নিম পাতার ব্যবহারে একটি। চুলের নিমপাতা ব্যবহার করলে বিভিন্ন ধরনের উপকার পাওয়া যায়। নিম্নে আলোচনা করা হলো

চুলের খুশকি দূর করতেঃ শীতকালে আমাদের প্রত্যেকেরই একটি কমন সমস্যা হল চুলে খুশকির পরিমাণ বেড়ে যাওয়া। আপনি চাইলে ঘরোয়া পদ্ধতিতে চুলের খুশকি দূর করতে পারেন। চুলের খুশকির কারণে আমাদের চুল নষ্ট হয়ে যায়। মাথা থেকে অতিরিক্ত চুল ঝরে পড়ে। তাই আমরা চুল নিয়ে অনেকেই দুশ্চিন্তায় ভোগী। 

নিম পাতায় রয়েছে অ্যান্টিব্যাকটেরিয়ল এবং অ্যান্টিফাংগাল যা আমাদের মাথার ত্বক ভালো রাখতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। নিম পাতার সাথে সমপরিমাণ গোলাপের পাপড়ি নিন। এরপর নিমপাতা ও গোলাপের পাপড়ির দ্বিগুণ অনুপাতে মেথি ও মসুর ডাল নিয়ে নিন। এরপর মসুর ডাল ও মেথি একটি আলাদা পাত্রে ভিজিয়ে রাখুন সারারাত। পরের দিন সকালে ব্লেন্ডারে মাধ্যমে ব্লেন্ট অথবা পাটায় পিষে নিম পাতার রস মিশিয়ে দিন। 


অপরদিকে কিছু পরিমাণ পানি গোলাপের পাপড়ির সাথে দিয়ে পেস্ট বানিয়ে নিতে হবে। এ পর্যন্ত যতগুলো মিশ্রণ তৈরি করেছেন সকল মিশ্রণ একত্রিত করে মিশিয়ে নিন। গোসলের ৩০ মিনিট আগে সব চুলে ও মাথার ত্বকসহ লাগিয়ে রাখুন। আপনি যদি সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার এই পেস্ট তৈরি করে ব্যবহার করতে পারেন তাহলে আপনার মাথা থেকে খুশকি দূর হবে। 

আপনি চাইলে নিমপাতা সাথে গোলাপ জল দিয়ে খুশকি দূর করার জন্য একটি প্যাক তৈরি করতে পারেন। প্রথমে আপনি কিছু পরিমাণ নিমপাতার গুড়া নিন এর সাথে নিম পাতার গুড়ার চার ভাগ গোলাপ জল মেশান। দেখবেন সহজে একটি প্যাক তৈরি হয়ে গেছে। এই প্যাকটি আপনি ধীরে ধীরে মাথার ত্বক ও সম্পূর্ণ চুলে ম্যাসাজ করে ৪০ থেকে ৪৫ মিনিট রেখে দিন। 

সম্পূর্ণ চুলগুলো শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানি দিয়ে ভালোভাবে পরিষ্কার করে ফেলুন। এই প্যাকটি যদি আপনি সপ্তাহে দুইবার ব্যবহার করতে পারেন তাহলে আপনার চুল থাকবে খুশকি মুক্ত।

উকুন দূর করতে নিম পাতার ব্যবহারঃ আমাদের একটি কমন সমস্যা হল মাথায় উকুন। আর মাথায় উকুন খুবই বিরক্তিকর। উকুন যেহেতু আমাদের মাথার রক্ত শোষণ করে তাই আমাদের মাথার ত্বকে ঘায়ের সৃষ্টি হয়। আমরা অনেকেই উকুন দূর করার জন্য বিভিন্ন রকম উকুন নাশক শ্যাম্পু ব্যবহার করে থাকি। কোন কোন সময় এর থেকে ভালো ফলাফল পাওয়া যায় না। 

তাই আমরা খুব সহজেই নিম পাতার ব্যবহার করে উকুন দূর করতে পারি। প্রথমে আমরা আধা কাপ নারিকেল তেল নিবো তাতে ১৫ থেকে ২০ টি নিমপাতা দিয়ে চুলায় জাল দিয়ে তেল তৈরি করব সেটি হবে নিম তেল। এই তেল রাতে ঘুমানোর পূর্বে ভালোভাবে চুলে ও মাথার ত্বকে লাগিয়ে ঘুমাতে হবে। সকালে ঘুম থেকে ওঠার পর চুল ভালোভাবে শ্যাম্পু করে ধুয়ে নিতে হবে। এই নিয়মে প্রতি দুই থেকে তিন দিন পর পর ব্যবহার করলে উকুন পুরোপুরি বিনাশ করা সম্ভব হবে।

চুলের বৃদ্ধিতেঃ আমরা অনেকেই চুলের বৃদ্ধি নিয়ে দুশ্চিন্তায় থাকি। অনেকের চুল সহজে বৃদ্ধি পেতে চায় না। বিভিন্ন সমস্যার কারণে চুলের বৃদ্ধি রথ হয়। যার মধ্যে রয়েছে বায়ু দূষণ, আলোর ক্ষতিকর প্রভাব। আমরা খাদ্য অভ্যাস পরিবর্তনের পাশাপাশি বিভিন্ন প্রকার প্রাকৃতিক উপাদান ব্যবহার করেও চুলের বৃদ্ধি করতে পারি। যার মধ্যে রয়েছে নিম পাতার ব্যবহার। 


নিম পাতা দ্বারা চুলের বৃদ্ধির জন্য প্রথমে আধা কাপ নারিকেল তেল নিবেন সাতে ২০ টি নিমপাতা, চা চামচে এক চামচ মেথি ও অলিভ অয়েল নিবেন এক টেবিল চামচ। সবগুলো উপাদান একত্রিত করে চুলায় জাল দিয়ে পরিষ্কার ঝাকুনি দিয়ে ছেঁকে নিবেন। তৈরিকৃত নিম তেল রাতে ঘুমানোর পূর্বে মাথার চুলে ভালোভাবে লাগিয়ে রাখবেন। 

পরের দিন ঘুম থেকে উঠে ভালোভাবে শ্যাম্পু করে নিবেন। একই রকম ভাবে এই তেল সপ্তাহে দুইবার ব্যবহার করলে আপনি মাত্র দুই মাসের মধ্যে আমুল পরিবর্তন লক্ষ্য করতে পারবেন। এছাড়াও নিম পাতার তেল ব্যবহারে চুল পড়া কমাতে বিশেষ ভূমিকা পালন করে।

নিম পাতার রসের উপকারিতা

নিয়মিত নিম পাতার রস খেলে বহু উপকার পাওয়া যায়। নিম পাতার রস আমাদের দেহের সুগার কমাতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। আমাদের দেহের রক্তনালীকে প্রসারিত করে। নিম পাতার ডায়াবেটিস কমাতে সাহায্য করে। নিম পাতা রস কৃমিনাশক হিসেবেও ব্যবহার হয়। সকালে খালি পেটে কচি নিমপাতার চিবিয়ে খেলে পেটে কৃমি দূর হয়। 

আমাদের দেহের এসিডিটি কমাতে নিমপাতা দারুন কাজ করে। কিছু পরিমাণ নিমপাতা পানির সাথে সেদ্ধ করে খালি পেটে সকালবেলা গ্রহণ করলে পেটের এসিডিটি ও বিভিন্ন প্রকার ব্যথা দূর হয়। আমাদের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে নিম পাতার গুণাগুণ অতুলনীয়। নিম পাতার মধ্যে ভিটামিন, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও মিনারেল রয়েছে। 

যা মানুষের দেহের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে। শুধু রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করে এতোটুকুই না নিমপাতা রস ব্যবহারের সর্দি-কাশি দূর করে। আমাদের মানসিক চাপ ও অশান্তি দূর করতে নিয়মিত নিম পাতার রস পান করতে হবে। সামান্য পরিমাণ নিম পাতার নির্যাস গ্রহণ করলে মানসিক অশান্তি ও মানসিক চাপ থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।

নিম পাতা খাওয়ার উপকারিতা

ম্যালেরিয়াতেঃ নিম পাতা ব্যবহার ম্যালেরিয়ার জন্য উপকারী। ম্যালেরিয়া ভালো করতে নিম পাতা নির্যাস ব্যবহার করা হয়।

এইডস রোগ দমনেঃ নিম পাতার রস গ্রহণ করলে এইডস রোগ থেকে বাঁচা যায়। এইডস রোগের ভাইরাস মারতে নিম গাছের বাকল থেঁতো করে রস গ্রহণ করতে হবে।

আলসার দামনেঃ যে সকল রোগীদের আলসার রয়েছে সে সকল রোগীরা যদি নিম পাতার রস গ্রহণ করে তাহলে পেপটিক ও ডিওডেনাল আলসার ভালো হয়।

জন্ডিস রোগ নিরাময়ঃ নিম পাতার রস গ্রহণে জন্ডিস রোগ ভালো হয়। মধুর সাথে ৩০ ফোঁটা নিমপাতার রস মিশিয়ে যদি আমরা সকালবেলা খালি পেটে খেতে পারি তাহলে জন্ডিস রোগ ভালো হয়।

চোখের ব্যথাঃ চোখের ব্যথা দূর করানের জন্য শুষ্ক আদা, লবণ ও নিমপাতা একত্রে গুঁড়ো করে হালকা গরম করে নিতে হবে। ততপর একটি পরিষ্কার কাপড়ের সাথে লাগিয়ে চোখ ঢেকে দিলে চোখের ব্যথা দূর হয়।

ক্যান্সার নিরাময়ঃ ক্যান্সার নিরাময় নিম পাতার গুরুত্ব অতুলনীয়। নিম পাতার রস, বাকল এছাড়াও নিমের তেল ক্যান্সার নিরাময়ের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

দাঁতের যত্নেঃ নিমের ডাল দিয়ে নিয়মিত দাঁত মাজলে দাঁত ও দাঁতের মাঁড়ির ভালো থাকে। এছাড়াও নিম পাতার রস দিয়ে মুখ ভালোভাবে ধুয়ে নিলে দাঁতের মাঁড়ি ব্যথা, মাঁড়ি থেকে রক্তপাত ভালো হয়।

বমি নিরাময়ঃ আমাদের অনেকের বমি করার অভ্যাস রয়েছে। এই বমি নিরাময়ে নিম পাতার রস খুবই কাজ করে। বমি আসার উপক্রম হলে পাঁচ থেকে ছয় ফোটা নিম পাতা রসের সাথে দুধ মিশিয়ে খেলে বমি ভালো হয়।

চর্মরোগে নিম পাতার ব্যবহার

চর্মরোগ আমাদের দেহের একটি মারাত্মক রোগ। বর্ষা মৌসুমে এই রোগের প্রকোপ বেশি হয়। বর্ষার সময় আদ্রতার পরিমাণ বেশি থাকে তাই চর্মরোগ খুব সহজেই বিস্তার লাভ করতে পারে। চর্ম রোগের সমস্যা সমাধানের জন্য নিম পাতার ব্যবহার অতুলনীয়। তাই বর্ষার সময় চর্মরোগ থেকে বাঁচতে পরিষ্কার কাপড়-চোপড় ব্যবহার করতে হবে।


নিম গাছের সম্পূর্ণ গাছটি ঔষধি গুণে ভরপুর। প্রথমে মিমের বীজ, মিমের ছাল ও নিম পাতা একত্রে পেস্ট তৈরি করে ফেলতে হবে। শরীরের যে সকল স্থানে চুলকানি বা চর্মরোগ জাতীয় ক্ষত রয়েছে সে সকল স্থানে এই পেস্ট লাগাতে পারেন। এছাড়াও নিম গাছের ছাল গুঁড়ো করে তিন গ্রাম এক গ্লাস পানিতে ভিজিয়ে রেখে সকালে খালি পেটে মধুর সাথে মিশিয়ে খেলে উপশম পাওয়া যায়।

নিম পাতার উপকারিতা এলার্জিতে

এলার্জি নিরাময়ে নিম পাতা অতুলনীয় কাজ করে। আমরা সাধারণত সবাই বিভিন্ন ধরনের এলার্জি জনিত সমস্যায় ভুগি। বিভিন্ন মানুষের বিভিন্ন প্রকার এলার্জি রয়েছে। এলার্জির কারণে আমরা খাদ্য তালিকা থেকে আমাদের পছন্দনীয় খাবার বাদ দিতে বাধ্য হই। এলার্জি থেকে বাঁচতে আমরা বিভিন্ন প্রকার ওষুধ সেবন করে থাকি। 

১ কেজি নিম পাতা ভালোভাবে রোদে শুকিয়ে পাটায় পিষে একটি কাঁচের পাত্রে সংরক্ষণ করতে হবে। এরপর নিম পাতার শুকনো গুড়া চা চামচের তিনভাগের একভাগ ও ভুষি এক চা চামচ এক গ্লাস পানিতে ৩০ মিনিট মতো ভিজিয়ে রাখার পরে ভালোভাবে মিশ্রণ করে সকালে খালি পেটে, দুপুরে ভরা পেটে ও রাতের শোয়ার আগে সেবন করলে এলার্জি সমস্যা থেকে উপশম পাওয়া যাবে।

ব্রণের জন্য নিম পাতার ব্যবহার

আমরা সবাই ত্বকের যত্ন নিতে পছন্দ করি। আর মুখে ত্বকের প্রধান শত্রু হচ্ছে ব্রণ। যা আমাদের ত্বকের সৌন্দর্যকে নষ্ট করে। নিম পাতা ব্যবহার করে আমরা ব্রণ দূর করতে পারি। যেহেতু নিমপাতা ব্যাকটেরিয়া ও ফাঙ্গাসের বিরুদ্ধে কাজ করে। তাই নিম পাতা ব্যবহারে ত্বক সুরক্ষা থাকে। মুখে ব্রণের সংক্রমণ বেশি হলে নিম পাতা ভালোভাবে থেঁতো করে মুখে লাগিয়ে রাখলে ফলাফল পাওয়া যায়।

এছাড়াও যদি নিম পাতা পেস্ট করে সামান্য পরিমাণ মধুর সাথে মিশিয়ে প্রলেপ আকারে মুখে লাগিয়ে রাখা যায় তাহলে ব্রণ ভালো হয়। লেবুর রস, নিম পাতার পাউডারের সাথে গোলাপজল একসঙ্গে করে মিশ্রণ তৈরি করে প্রায় ২০ মিনিট ত্বকে লাগিয়ে রাখতে হবে। মিশ্রণটি মুখের উপর ভালোভাবে শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা পানি দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে। এভাবে প্রতি সপ্তাহে যদি দুই বার করে ব্যবহার করা যায় তাহলে ব্রণ থেকে সম্পূর্ণভাবে মুক্তি পাওয়া যাবে।

লেখকের মন্তব্য

প্রিয় পাঠক, এতক্ষণ আজকের এই আর্টিকেলটি ধৈর্য সহকারে পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আজকের আর্টিকেলটির মধ্যে নিম পাতার উপকারিতা ও ব্যবহার সম্পর্কে বিস্তারিত তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। চুলের যত্নে নিম পাতার ভূমিকা সম্পর্কে ইতিমধ্যে জানতে পেরেছেন। সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কথা হলো নিম পাতার বিভিন্ন ওষুধি গুণ রয়েছে যা আমরা সঠিকভাবে ব্যবহার করলে বিভিন্ন রোগ থেকে মুক্তি লাভ করব। এছাড়াও প্রাকৃতিক উপায়ে নিমপাতা ব্যবহারে ত্বক, চুলের যত্ন, দাঁতের যত্ন সহ বিভিন্ন ধরনের সমস্যার সমাধান পাওয়া যাবে।

আজকের এই আর্টিকেলটি পড়ে আপনি যদি বিন্দুমাত্র উপকৃত হয়ে থাকেন। তাহলে বন্ধুদের সাথে শেয়ার করে তাদেরকেও নিম পাতার বিভিন্ন ধরণের উপকারিতা ও ব্যবহারের গুনাগুন সম্পর্কে জানার সুযোগ করে দিন। আশা করি আজকের এই পোস্টটি আপনি সম্পূর্ণ মনোযোগ সহকারে পড়েছেন। আপনার যদি কোন মতামত এবং প্রশ্ন থেকে থাকে তাহলে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করে আমাদেরকে জানাতে পারেন। আর হ্যাঁ ওয়েবসাইটটি নিয়মিত ভিজিট করতে ভুলবেন না। আপনার প্রতিটা মুহূর্ত সুন্দর হোক-আসসালামু আলাইকুম

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

এখানে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url