নেটওয়ার্ক টপোলজি কাকে বলে - নেটওয়ার্ক টপোলজি কত প্রকার বিস্তারিত জানুন
নেটওয়ার্ক টপোলজি কাকে বলে - নেটওয়ার্ক টপোলজি কত প্রকার জানার জন্য হয়তো আপনি অনেক খোঁজাখুঁজি করেছেন। তাই আজকের আর্টিকেলটি নেটওয়ার্ক টপোলজি কাকে বলে - নেটওয়ার্ক টপোলজি কত প্রকার সম্পর্কে । এছাড়াও আর্টিকেলটিতে আপনি বাস টপোলজি কাকে বলে ও বাস টপোলজি সুবিধা অসুবিধা সম্পর্কে জানতে পারবেন।
আমরা প্রতিনিয়ত নেটওয়ার্কের মধ্যে জড়িত। আর এই নেটওয়ার্ক যেভাবে নিয়ন্ত্রিত হয় সেগুলো সাধারণত নেটওয়ার্ক টপোলজি। প্রিয় পাঠক নেটওয়ার্ক টপোলজি সম্পর্কে জানতে আজকের আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ুন।
নেটওয়ার্ক টপোলজি কাকে বলে
নেটওয়ার্ক টপোলজি বলতে কোনো নেটওয়ার্কে অবস্থিত কম্পিউটার এবং আনুষঙ্গিকযন্ত্রগুলোর সংযোগ কাঠামোকে নেটওয়ার্ক টপোলজি বলা হয়। নেটওয়ার্ক টপোলজি মূলত নেটওয়ার্কের ফিজিক্যাল লে-আউট (Lay-out) বর্ণনা করে থাকে। ফিজিক্যাল লে-আউট ফলতে বুঝায়, কম্পিউটার বা প্রিন্টারের অবস্থান এবং ক্যাবলগুলো এদেরকে সংযুক্ত করতে কীভবে বিন্যস্ত হয়েছে সে বিষয়টি। অর্থাৎ টপোলজি বলতে আমরা বুঝি কোনো একটি নেটওয়ার্ক কীভাবে গঠিত।
নেটওয়ার্ক টপোলজি কত প্রকার
প্রিয় পাঠক আপনি হয়তো উপরে থেকে নেটওয়ার্ক টপোলজি কাকে বলে জানতে পেরেছেন। এখন নেটওয়ার্ক টপোলজি কত প্রকার এই সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করব। নেটওয়ার্ক টপোলজি কে পাঁচটি টোপোলজিতে ভাগ করা হয়। নিম্নে পাঁচটি টপোলজি দেয়া হলোঃ
স্থানিক নেটওয়ার্কের প্রধান পাঁচটি টপোলজি হলো-
- বাস টপোলজি (Bus topology)
- রিং টপোলজি (Ring topology)
- স্টার টপোলজি (Star topology)
- ট্রি টপোলজি (Tree topology)
- মেশ টপোলজি (Mesh topology)
- এছাড়াও এক ধরনের টপোলজি আছে যা উক্ত টপোলজিগুলোর মাধ্যমে তৈরি, সেটি হলো সংকর সংগঠন (Hybrid structure)।
বাস টপোলজি কাকে বলে
যে সংগঠন নেটওয়ার্কে অবস্থিত সকল কম্পিউটার ও আনুষঙ্গিক যন্ত্রপাতি একটি বাস বা ডেটা চলাচল পথের সাথে স্বতন্ত্রভাবে সংযুক্ত থাকে তাকে বাস টপোলজি বলা হয়। বাস বা মূল ক্যাবলের উভয় প্রান্তে টার্মিনেটর ব্যবহার করার প্রয়োজন হয়। 'টার্মিনেটর'-এর কাজ হলো বাসের মধ্যহিত প্রবাহিত ডেটাকে চলাচলে (পুনঃ পাঠানো) সহায়তা করা। টার্মিনেটর সংযুক্ত না করলে এক ধরনের সমস্যার সৃষ্টি হতে পারে (যেমন- ডেটা রিফ্লেক্ট হতে পারে), একে "লাইনিং" সমস্যা বলে।
ডেটা আদান-প্রদান পদ্ধতিঃ যখন কোনো কম্পিউটার অন্য কম্পিউটারে ডেটা আদান-প্রদান করতে চায় তখন প্রথমে বাসে বা মূল ক্যাবলে গন্তব্য কম্পিউটারের অ্যাড্রেস বা ঠিকানা পাঠায়। বাসের সাথে যুক্ত সব কম্পিউটারেই সেই ঠিকানা গ্রহণ করে এবং প্রত্যেকে নিজস্ব ঠিকানা নম্বরের সাথে তুলনা করে। যে কম্পিউটারের সাথে ঠিকানা মিলবে শুধু সে কম্পিউটারই গ্রাহক হিসেবে ঐ ভেটা গ্রহণ করবে।
বাস টপোলজির সুবিধা ও অসুবিধা
বাস টপোলজির সুবিধাঃ নেটওয়ার্কের মধ্যে বাস টপোলজির একটি প্রকারভেদ। বাস টপোলজির বিভিন্ন প্রকার সুবিধা রয়েছে নিম্ন দেওয়া হলোঃ
- এ ধরনের সংগঠন তৈরি করা খবই সহজ।
- বাস টপোলজি সংগঠন তৈরিতে খরচ তুলনামূলক ভাবে কম লাগে। তাই খব সহজে তৈরি করা যায়।
- বাস টোপলজি স্থাপিত বা রিসোর্সকে যেকোনো কম্পিউটার প্রয়োজন বোধে ব্যবহার করতে পারে।
- কোনো একটি কম্পিউটার বা রিসোর্স নেটওয়ার্ক থেকে আলাদা হয়ে গেলেও নেটওয়ার্কের কার্যক্রম ব্যাহত হয় না।
- এ ধরনের সংগঠনে কোনো কেন্দ্রীয় কম্পিউটার বা হোস্ট কম্পিউটার থাকে না বিধায় সকল কম্পিউটার স্বতন্ত্রভাবে কাজ করতে পারে।
- প্রয়োজনবোধে নেটওয়ার্ক বর্ধিত করা যায় এবং রিপিটার ব্যবহার করে ডেটার গুণগত মান বাড়ানো যায়।
বাস টপোলজির অসুবিধাঃ বাস টপোলজির সুবিধার পাশাপাশি অসুবিধা রয়েছে। নিম্নে কিছু অসুবিধা দেওয়া হলোঃ
- বাস স্টপোলজির মুল বাস নষ্ট হয়ে গেলে সম্পূর্ণ নেটওয়ার্ক সিস্টেম অচল হয়ে যায়। ফলে কাজের ব্যাহত হয় ।
- কম্পিটারের সংখ্যা যত বাড়বে 'ডেটা ট্রাফিক' ততই বৃদ্ধি পায় এবং ডেটা ট্রান্সমিশন বিঘ্নিত হয়।
- ডেটা ট্রান্সমিশনে সমন্বয় না থাকায় প্রচুর Bandwidth নষ্ট হয়। ফলে আর্থিক ক্ষতির মতো পড়তে হয়।
- প্রতিটি সংযোগে ডেটা প্রবাহের 'লস' হয় এবং লস ডেটাকে পুনরোদ্ধার করতে 'রিপিটার' যুক্ত করতে হয়।
রিং টপোলজি কাকে বলে
নেটওয়ার্ক টপোলজির মধ্যে দ্বিতীয় প্রকার হচ্ছে রিং টপোলজি। এ ধরনের সংগঠনে/টপোলজিতে প্রতিটি কম্পিউটার তার দুই দিকের দুটি কম্পিউটারের সঙ্গে সংযুক্ত থাকে এবং এভাবে রিং বা বৃত্তের মতো একটি গঠন তৈরি হয়। এ কারণে এ টপোলজিকে রিং টপোলজি বলা হয় ।
ডেটা আদান প্রদান-পদ্ধতিঃ কোনো কম্পিউটার থেকে প্রেরিত ডেটা বা সংকেত বৃত্তাকার পথে এক কম্পিউটার থেকে পরবর্তী কম্পিউটারে ঘুরতে থাকে। প্রত্যেক কম্পিউটার ঘূর্ণয়মান ডেটাকে পরীক্ষা করে দেখে। ডেটা যদি তার উদ্দেশ্যে প্রেরিত হয় তাহলে গ্রহণ করে, অন্যথায় পরবর্তী কম্পিউটারে পাঠিয়ে দেয়। এভাবে গ্রাহক কম্পিউটারে ডেটা গ্রহণ করার আগ পর্যন্ত ডেটা বৃত্তাকার পথে ঘুরতে থাকে।
রিং টপোলজি সুবিধা অসুবিধা
রিং টপোলজি সুবিধাঃ অন্যান্য টপোলজির পাশাপাশি রিং টপোলজি বিভিন্ন সুবিধা রয়েছে। রিং টপোলজির সুবিধা নিম্নে দেয়া হলোঃ
- এ ধরনের সংগঠনে কোনো হোস্ট/সার্ভার থাকে না বলে নেটওয়ার্কে অবস্থিত কম্পিউটার গুলো স্বয়ংসম্পূর্ণ।
- এ ধরনের সংগঠন তুলনামূলকভাবে সহজ ও খরচ কম।
- সকল কম্পিউটার সমান ভাবে ডেটা আদান-প্রদান করতে পারে।
রিং টপোলজি অসুবিধাঃ নিম্নে রিং টপোলজির অসুবিধা দেয়া হলো।
- একটি কম্পিউটার অচল হয়ে গেলে সম্পূর্ণ নেটওয়ার্ক ব্যবস্থা অচল হয়ে পড়ে।
- ডেটা চলাচলের গতি কম, নেটওয়ার্কভুক্ত কম্পিউটার-এর সংখ্যা যত বাড়বে ডেটা চলাচলের গতি তত কমবে।
- নেটওয়ার্ক-এ কম্পিউটার যোগ করা বা বাদ দেয়া খুবই ঝামেলা সাপেক্ষ কাজ।
- রিং টপোলজি কোন সমস্যা হলে মেরামত ব্যবস্থা খুবই জটিল এবং সময় সাপেক্ষ ।
স্টার টপোলজি কাকে বলে
নেটওয়ার্ক টপোলজির মধ্যে তৃতীয় ধাপ হচ্ছে স্টার টপোলজি। এ টপোলজি বা সংগঠনে একটি কেন্দ্রীয় ডিভাইস-এর সাথে টার্মিনাল কম্পিউটারগুলো আলাদাভাবে সংযুক্ত থাকে। কিন্তু কম্পিউটারগুলো পরস্পর সংযুক্ত থাকে না। সকল কম্পিউটার থেকে ক্যাবল বের হয়ে এসে কেন্দ্রীয় যে যন্ত্র বা ডিভাইসের সাথে যুক্ত হয়, তা হতে পারে একটি হাব বা সুইচ। কোনো কম্পিউটারে ডেটা ট্রান্সফার করতে চাইলে তা প্রথমে হাবে অথবা সুইচে পাঠিয়ে দেয়। এরপর হাব সে সিগন্যালকে লক্ষ্যস্থলে পাঠানোর জন্য যথাযথ রুটে ছেড়ে দেয়।
স্টার টপোলজির সুবিধা ও অসুবিধা
প্রিয় পাঠক উপরে স্টার টপোলজি সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে এখন স্টার টপোলজির সুবিধা ও অসুবিধা সম্পর্কে জানানোর চেষ্টা করছি।
স্টার টপোলজির সুবিধাঃ
- নেটওয়ার্কে কোনো একটি কম্পিউটার/টার্মিনাল নষ্ট হয়ে গেলেও সম্পূর্ণ নেটওয়ার্ক নষ্ট হয় না।।
- নেটওয়ার্কে কোনো কম্পিউটার যোগ করা বা বাদ দেয়া যায়, তাতে কাজের কোনো বিঘ্ন ঘটে না।
- ডেটা চলাচলে গতি বেশি।
- কেন্দ্রীয় ভাবে নেটওয়ার্ক রক্ষণাবেক্ষণ বা নিয়ন্ত্রণ সহজ হয়।
স্টার টপোলজির অসুবিধাঃ
- এ টপোলজির সবচেয়ে বড় অসুবিধা হচ্ছে হাব বা সুইচ নষ্ট হয়ে গেলে সম্পূর্ণ সিস্টেম অচল হয়ে যায়।
- প্রতিটি কম্পিউটার ক্যাবলের মাধ্যমে হাবের সাথে সংযুক্ত বলে প্রচুর ক্যাবলের প্রয়োজন হয়; যা ব্যয়বহুল।
- সরাসরি কম্পিউটার থেকে কম্পিউটারে ডেটা আদান প্রদান হয় না বিধায় তুলনামূলক কম গতি সম্পন্ন।
ট্রি টপোলজি কাকে বলে
নেটওয়ার্ক টপোলজির চতুর্থ টপোলজি হচ্ছে ট্রি ট্রপোলজি। স্টার টপোলজির সম্প্রসারিত রূপই হলো ট্রি টপোলজি। এতে কম্পিউটার বা ওয়ার্কস্টেশনগুলো বিভিন্ন স্তরে সংযুক্ত থাকে। স্তরের শীর্ষে থাকে রুট (Root) বা মূল হোস্ট কম্পিউটার। এক বা একাধিক স্তরের কম্পিউটার হাব-এর মাধ্যমে হোস্ট কম্পিউটারের সঙ্গে যুক্ত থাকে।
আরো পড়ুনঃ কম্পিউটারে স্ক্রিনশটস নেওয়ার নিয়ম - কপিরাইটিং কি - প্লেজারিজম (Plagiarism) কি বিস্তারিত জানুন
দ্বিতীয় স্তরের কম্পিউটার বা কম্পিউটারগুলো আবার তৃতীয় স্তরের কম্পিউটারের হোস্ট হিসেবে কাজ করে। এ ক্ষেত্রে তৃতীয় স্তরের কম্পিউটার সরাসরি মূল কেন্দ্রীয় কম্পিউটার বা হোস্ট কম্পিউটারের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করতে পারে না। সাধারণত মূল হোস্ট হিসেবে মেইনফ্রেম ব্যবহার করা হয়।
ট্রি টপোলজি সুবিধা ও অসুবিধা
ট্রি টপোলজি সুবিধাঃ
- শাখা-প্রশাখা সৃষ্টির মাধ্যমে নেটওয়ার্ক সম্প্রসারণ সুবিধাজনক।
- নতুন নোড যোগ করা বা বাদ দেয়া সহজ। এতে নেটওয়ার্কের স্বাভাবিক কার্যক্রম ব্যহত হয় না।
- অফিস ব্যবস্থাপনার কাজে এ নেটওয়ার্ক উপযোগী।
ট্রি টপোলজি অসুবিধাঃ
- কেন্দ্রীয় হোস্ট নষ্ট হলে সম্পূর্ণ নেটওয়ার্ক নষ্ট হয়।
- নেটওয়ার্ক গঠন জটিল প্রকৃতির।
- খরচ অধিক পরিমাণে হয়।
- এই টপোলজি তৈরি করতে বেশি তারের প্রয়োজন হয়ে থাকে ।
মেশ টপোলজি কাকে বলে
নেটওয়ার্ক টপোলজি প্রকারভেদ এর মধ্যে মেশ টপোলজি একটি। মেশ টপোলজির ক্ষেত্রে নেটওয়ার্কের অধীনস্থ প্রত্যেক কম্পিউটার একটি আরেকটির সঙ্গে সরাসরি যুক্ত থাকে। এ ধরনের নেটওয়ার্কভুক্ত কম্পিউটারগুলোর মধ্যে পারস্পারিক সংযোগকে পয়েন্ট টু পয়েন্ট লিংক বলে। তবে অধিকাংশ মেশ টপোলজি সত্যিকারের মেশ নেটওয়ার্ক নয়। এরা আসলে হাইব্রিড (Hybrid) মেশ নেটওয়ার্ক। এতে শুধু কয়েকটি অতিরিক্ত বা অপ্রয়োজনীয় লিংক থাকে।
মেশ টপোলজি সুবিধা অসুবিধা
মেশ টপোলজি সুবিধাঃ মেশ টপোলজি ব্যবহারের কিছু সুবিধা নিম্ন দেওয়া হলো।
- এই ব্যবস্থায় প্রতিটি কম্পিউটার সরাসরি যেকোনো কম্পিউটারে ডেটা আদান প্রদান করতে পারে।
- এই সংগঠনের অবকাঠামো অনেক শক্তিশালী।
- এক ওয়ার্কস্টেশন হতে অন্য ওয়ার্কস্টেশনে ডেটা স্থানান্তরের বিরতি সময় (Delay Time) সবচেয়ে কম।
- এতে ডেটা কমিউনিকেশনে অনেক বেশি নিশ্চয়তা থাকে।
মেশ টপোলজি অসুবিধাঃ
- কম্পিউটারের সংখ্যা কম হলে এ ধরনের নেটওয়ার্কে ঝামেলা কম থাকে। কিন্তু যতই কম্পিউটারের সংখ্যা বাড়ে, অতিরিক্ত সংযোগ বৃদ্ধি পায় এবং ইন্সটল ও কনফিগার করার কাজ ক্রমশ জটিল হয়ে পড়ে।
- তুলনামূলকভাবে খরচ বেশি।
হাইব্রিড টপোলজি কাকে বলে
এ টপোলজিতে বাস, স্টার, রিং টপোলজির মিশ্রণ ঘটানো হয়। কয়েক প্রকার টপোলজির সংমিশ্রণ দেখা যায় বলে একে Hybrid Topology বলে। সব ধরনের সংগঠনের কিছু সুবিধা অসুবিধা রয়েছে। এজন্য Hybrid সংগঠন কয়েক ধরনের সংগঠনের সমন্বয় তৈরি হয়।
হাইব্রিড টপোলজির সুবিধা ও অসুবিধা
হাইব্রিড টপোলজির সুবিধাসমূহঃ
- এ ধরনের নেটওয়ার্কের সমস্যা নির্ণয় করা সহজ।
- এ ধরনের টপোলজিতে প্রয়োজন অনুযায়ী নেটওয়ার্কও বৃদ্ধি করা যায়।
হাইব্রিড টপোলজির অসুবিধাঃ
- কোনো এক অংশ নষ্ট হয়ে গেলে সম্পূর্ণ নেটওয়ার্ক নষ্ট না হয়ে অংশ বিশেষ নষ্ট হয়ে যায়।
- এ ধরনের টপোলজিতে ব্যবহৃত হাব সব সময় সচল রাখতে হয়।
লেখকের মন্তব্য
প্রিয় পাঠক আজকের এই আর্টিকেলটি মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। আপনি ইতিমধ্যে জানতে পেরেছেন নেটওয়ার্ক টপোলজি বিভিন্ন প্রকারভেদ সম্পর্কে। জানতে পেরেছেন নেটওয়ার্ক টপোলজি বিভিন্ন প্রকার সুবিধা ও অসুবিধা। নেটওয়ার্ক টপোলজির জ্ঞানকে কাজে লাগিয়ে আপনি নেটওয়ার্কিং প্রতিষ্ঠান করতে পারেন।
আরো পড়ুনঃ সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যার এর মধ্যে পার্থক্য - সফটওয়্যার ও ফার্মওয়্যার এর মধ্যে পার্থক্য জানুন
আমার এই আর্টিকেলটি যদি আপনার কাছে ভালো লেগে থাকে তাহলে অবশ্যই আপনি এবং আপনার আত্মীয়-স্বজন, বন্ধুদের সাথে আমাদের এই ওয়েবসাইট সম্পর্কে শেয়ার করবেন। নিয়মিত ভিজিট করার জন্য উৎসাহ করবেন। আপনার প্রতিটা মুহূর্ত সুন্দর হোক-আসসালামু আলাইকুম
এখানে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url